2020 এর প্রথম অর্থবছর 31 ডিসেম্বর শেষ হয়েছে এবং সংস্থাগুলি সরবরাহিত তথ্যের ভিত্তিতে পরিসংখ্যান প্রকাশ করা অবিরত রয়েছে। এই প্রথম ত্রৈমাসিকটি মূল কারণ ক্রিসমাসের মধ্যে রয়েছে এবং এটি একটি উত্পাদন করে a ডিভাইসগুলির বিক্রয় এবং সক্রিয়করণ বৃদ্ধি। তবে, একটি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা যায় না কারণ এই সময়কালটি দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ভাগ করে নেওয়া হয়েছে। দ্বারা প্রকাশিত বিশ্লেষণ Consumer Research Intelligence Partners এটা নিশ্চিত করে অ্যাপল মার্কিন বাজারে সমস্ত স্মার্টফোন ক্রিয়াকলাপের 44% অর্জন করেছে ২০২০ সালের প্রথম অর্থবছরে, এটি ২০১ growth সালের পরের এক প্রান্তিকে সেরা উত্সাহের ডেটা।
ব্যবহারকারীরা তাদের অপারেটিং সিস্টেমের প্রতি অনুগত রয়েছেন: আইওএস বনাম অ্যান্ড্রয়েড
বর্তমানে বাজারে বেশিরভাগ ডিভাইস দুটি অপারেটিং সিস্টেমে বিভক্ত। একদিকে, আইওএস, কেবল অ্যাপল বিপণন করেছে এবং আইফোন এবং আইপ্যাডে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অন্যদিকে, অ্যান্ড্রয়েড, সারা বিশ্বে সংস্থাগুলি যেমন স্যামসাং বা এলজি দ্বারা পরিচালিত একটি উন্মুক্ত সিস্টেম। প্রতি ত্রৈমাসিকের সংস্থাগুলি দ্বারা সর্বাধিক প্রত্যাশিত পরিসংখ্যানগুলির মধ্যে একটি হ'ল প্রতিটি সিস্টেমের ক্রিয়াকলাপের সংখ্যা অপারেটিং স্মার্টফোন সম্পর্কিত, দ্বারা ত্রৈমাসিক প্রকাশিত Consumer Research Intelligence Partners.
তথ্য থেকে আসে ২০১ fiscal সালের আর্থিক প্রথম প্রান্তিকে যার মধ্যে অক্টোবর, নভেম্বর এবং ডিসেম্বর 2019 অন্তর্ভুক্ত রয়েছে It এটি লক্ষণীয় গুরুত্বপূর্ণ যে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থবছরের ত্রৈমাসিকটি পঞ্জিকা বছরের সাথে সামঞ্জস্য করে না। এই অধ্যয়নটি প্রকাশ করে যে স্মার্টফোন অ্যাক্টিভেশনের 56% জন্য অ্যান্ড্রয়েড দায়ী ছিল। এদিকে তিনি বাকি 44% আইফোন অ্যাক্টিভেশনের সাথে মিলে যায়।
যদি আমরা সাম্প্রতিক বছরগুলির ধারাবাহিক প্রথম প্রান্তিকে বিশ্লেষণ করি আমরা দেখতে পাই যে অ্যাপল কীভাবে 30 এর 2018% থেকে বর্তমান 44% তে কিছুটা প্রত্যাবর্তন করেছে। মিডিয়া মন্তব্য হিসাবে, এটি ২০১ Apple সালের পর থেকে অ্যাপলের সেরা এক-চতুর্থাংশ বৃদ্ধির ডেটা যার সক্রিয়করণের হার 41% এর কাছাকাছি ছিল।
Finalmente, otro dato interesante que revela el estudio es que el 89% de los usuarios Android permanecieron en el mismo sistema operativo en caso de haber cambiado de terminal. Mientras que en iOS la tasa de fidelidad es del 91%. Esto refleja que los usuarios se acomodan en una forma de trabajar y de comprender el dispositivo y no prefieren cambiarlo ni por otro terminal ni sistema operativo.